হাতের প্লাস্টার খোলার পর করণীয় - পায়ের প্লাস্টার খোলার পর করণীয়

হাতের প্লাস্টার খোলার পর করণীয় - পায়ের প্লাস্টার খোলার পর করণীয়

হাত বা পায়ের কোন হাড় ভেঙে গেলে চিকিৎসার একটি অংশ হল প্লাস্টার করা। প্লাস্টার করার ফলে হাড়ের ভাঙা অংশটি ঠিকভাবে জোড়া লাগতে সাহায্য করে। প্লাস্টার সাধারণত ৪ থেকে ৬ সপ্তাহ পর্যন্ত থাকে। প্লাস্টার খোলার পর হাড়ের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা ফিরে পেতে কিছু সময় লাগে। এই সময়ের মধ্যে কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি।

হাতের প্লাস্টার খোলার পর করণীয়

প্লাস্টার খোলার পর প্রথমেই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

প্লাস্টার খোলার পর হাতটি কিছুটা ফুলে যেতে পারে। এটি স্বাভাবিক।

হাতে ব্যথা হলে হালকা ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করা যেতে পারে।

হাতকে যথাসম্ভব উঁচুতে রাখতে হবে। এতে ফোলা কমে যাবে।

হাতের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে হবে। এজন্য হাতে ব্যায়াম করতে হবে।

হাতের জয়েন্টগুলোকে ধীরে ধীরে নাড়াচাড়া করতে হবে।

হাতে ভারী জিনিস তুলতে বা বহন করতে হবে না।

পায়ের প্লাস্টার খোলার পর করণীয়

প্লাস্টার খোলার পর প্রথমেই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

প্লাস্টার খোলার পর পা কিছুটা ফুলে যেতে পারে। এটি স্বাভাবিক।

পায়ে ব্যথা হলে হালকা ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করা যেতে পারে।

পাকে যথাসম্ভব উঁচুতে রাখতে হবে। এতে ফোলা কমে যাবে।

পায়ের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে হবে। এজন্য পায়ের ব্যায়াম করতে হবে।

পায়ের জয়েন্টগুলোকে ধীরে ধীরে নাড়াচাড়া করতে হবে।

পায়ে ভারী জিনিস তুলতে বা বহন করতে হবে না।

হাত বা পায়ের প্লাস্টার খোলার পর ব্যায়াম

হাত বা পায়ের প্লাস্টার খোলার পর ব্যায়াম করা জরুরি। ব্যায়াম করলে হাড়ের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা ফিরে পেতে সাহায্য হয়। ব্যায়াম শুরু করার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

হাত বা পায়ের প্লাস্টার খোলার পর ব্যায়াম সাধারণত নিম্নরূপ:

হাত বা পায়ের আঙুলগুলোকে নাড়াচাড়া করা।

হাত বা পায়ের কনুই বা হাঁটু ধীরে ধীরে বাঁকানো বা ছড়িয়ে দেওয়া।

হাত বা পায়ের গোড়ালি ধীরে ধীরে উঁচু করা বা নামানো।

এই ব্যায়ামগুলো ধীরে ধীরে শুরু করতে হবে এবং ধীরে ধীরে তীব্রতা বাড়াতে হবে। ব্যায়াম করার সময় ব্যথা হলে ব্যায়াম বন্ধ করতে হবে।

পরামর্শ

প্লাস্টার খোলার পর কিছুটা সময় লাগতে পারে হাড়ের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা ফিরে পেতে।

ধৈর্য ধরে ব্যায়াম করলে হাড়ের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা ফিরে পাওয়া সম্ভব।

ব্যায়াম করার সময় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

সতর্কতা

প্লাস্টার খোলার পর হাড়ের ভাঙা অংশটিতে ধাক্কা বা আঘাত লাগতে দেওয়া যাবে না।

হাড়ের ভাঙা অংশটিকে ভেজা না করাই ভালো।

হাড়ের ভাঙা অংশটিতে পোকামাকড় বা মশা কামড়ালে দ্রুত চিকিৎসা করাতে হবে।

প্লাস্টার খোলার পর হাড়ের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা ফিরে পেতে ধৈর্য ধরে ব্যায়াম করা জরুরি।

আমি শাহাদাত, অসফলতা থেকে এখন সফল জীবনে কখনো হাল ছাড়বেন না। সফলতা কখন আসে বলা যায় না। তাড়াহুড়ো করবেন না তাড়াহুড়াতে সব দিক থেকেই লস, তাড়াহুড়ো করে সফল হলে সে সফল এর কোন মূল্য থাকে না নিজের কাছে…

Post a Comment

* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.