কম-বেশি আমরা সবাই মোবাইল ফোন ব্যাবহার করে থাকি। কিন্তু এই ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রায় 50% লোকই জানেন না যে মোবাইলের ক্ষতিকর দিক আছে। অনেকে ভাবতে পারেন মোবাইল ফোন ব্যবহার না করলে আবার কিসের ক্ষতি হবে?
মোবাইল ফোন ফেলে রাখলে ও আমাদের অনেক ধরনের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আজ আমি আপনাদের মাঝে সেগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব না।
আজ শুধুমাত্র মোবাইল ফোন টাওয়ারের ক্ষতিকর দিক এবং বুক পকেটে মোবাইল রাখার অভ্যাস শরীরের কী ক্ষতি করে এই দুই বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না যে মোবাইলফোন টাওয়ারের ক্ষতিকর দিক রয়েছে।
তবে সেই ক্ষতি হয়ে থাকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমেই। আর আমরা সেই ক্ষতি গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানাব। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
মোবাইল ফোনের ক্ষতিকর দিক
মোবাইল ফোন দ্বারা আমাদের চোখের কি কি ক্ষতি হয়। মোবাইল টাওয়ারের ক্ষতিকর দিক। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা এখনও মোবাইল ফোন ব্যবহারে হৃদয়বিদারক, Charotar ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (চারটুস্যাট)
বিজ্ঞানীদের দ্বারা পরিচালিত একটি নতুন গবেষণায় বলা হয়েছে যে মোবাইল ফোন চোখের উপরও প্রভাব ফেলে। চোখের ওপর প্রভাব ফেলার বিষয়টা কম-বেশি আমরা সবাই জানি।
আরো পড়ুনঃ ডায়াবেটিসের লক্ষণগুলি কী এবং কেন ডায়াবেটিস হয় তা জানুন | Diabetes Symptoms | Health Tips
বিজ্ঞানীরা, যারা রেটিনা, কর্নিয়া এবং মোবাইল চোখের উপর ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গের প্রভাব অধ্যয়ন করেছেন যারা পাস করতে পারে, বলেছেন যে ছানি লেন্স দিয়ে চোখের অন্যান্য ভিজ্যুয়াল সিস্টেমকে প্রভাবিত করতে পারে।
মোবাইল টাওয়ারের ক্ষতিকর দিক
Charsset নেতৃস্থানীয় অধ্যাপক বেদ বিয়াস দ্বিবেদী ECE বলেন, "আমাদের সমুদ্রে শত শত ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক সিগন্যাল এবং চিহ্ন রয়েছে যা প্রতি মুহূর্তে মানবদেহকে মেরে ফেলে। এটি আমাদের শরীরের সমস্ত অংশকে প্রভাবিত করে।
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন, ইপ কোস্টা এবং লেকচারার, ধরারা প্যাটেল, গণিত মডেলের ভিত্তিতে গবেষণা করেন।
বেতার সংকেত তরঙ্গদৈর্ঘ্য (প্রায় 2 2.5 সেমি) মোবাইল ফোন এবং অন্যান্য বেতার টার্মিনালের জন্য ব্যবহৃত মানুষের চোখ দ্বারা গৃহীত হয়। ধ্রুবক (চোখের টিস্যু শোষণ ক্ষমতা)
একতা প্রায় 70 হয় এটি আরো (50 এর উপরে)। এর মানে হল চোখ খুব দ্রুত ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক এনার্জি শোষণ করতে পারে,” ব্যাখ্যা করেন দ্বিবেদী৷
গবেষণা চলাকালীন, বিজ্ঞানীরা মোবাইল টার্মিনাল, যেমন মোবাইল ফোন দ্বারা উত উৎপন্ন ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি এলাকার কারণে চোখের বিশেষ শোষণ হার (এসএআর) এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বাড়িয়েছেন।
SAR এবং তাপমাত্রার বৃদ্ধি চোখ এবং রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ট্রান্সসিভার (মোবাইল ফোন) এবং দৃষ্টিশক্তি এবং সবচেয়ে ছোট সাধারণ পথের মধ্যে দূরত্বের উপর নির্ভর করে।
দ্বিবেদী বলেন, "সমস্যা এই নয় যে চোখ শক্তি শোষণ করে, কিন্তু চোখের দ্বারা শোষিত তাপ শরীরে ছড়িয়ে পড়ে না বা বিকৃত হয় না।" দ্বিবেদী বলেন,
মোবাইল ফোনের দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহার মানুষের চোখের একটি অংশ, যেমন রেটিনা, প্লীহা, লেন্স, কর্নিয়া এবং হিউমারের চশমা।
এই বিজ্ঞানীরা মোবাইল হ্যান্ডসেট যতদিন সম্ভব রাখার পরামর্শ দেন। "এটা অগত্যা বেশি কিছু বোঝায় না। একজন ব্যবহারকারীর কি গ্রামাঞ্চলে বা গাড়িতে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা উচিত।
যেখানে সেল ফোনের শক্তি বেশি এবং SAR মান স্বাভাবিকের চেয়ে দশ বা একশ গুণ বেশি হতে পারে।" এটি করার পরিকল্পনা করছে, যাতে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গির উপর মানুষের ফোন গবেষণার জন্য মানুষের পরীক্ষা করার লাইসেন্স পাওয়ার জন্য।
বুক পকেটে মোবাইল রাখার অভ্যাস শরীরের কী ক্ষতি করে?
অবশ্যই, এটি ক্ষতিকারক। এটা বিজ্ঞানের দ্বারা প্রমাণিত। কিছু চিকিৎসক বলেন, বুক পকেটে মোবাইল রাখলে হার্টের সমস্যা হবে। হার্টবিট বেড়ে যেতে পারে। মোবাইলের নেটওয়ার্ক রেডিয়েশন শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর
স্ট্রোকের মত মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হতে পারে। হৃদপিন্ডের কার্যক্ষমতা কমে যায়। তাই মোবাইল বুক পকেটে না রেখে প্যান্টের পকেটে রাখুন হার্টবিট ভালো থাকবে।
আমাদের কথা
বন্ধুরা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনারা যদি কিছু শিখতে পারেন, তাহলে আমরা নিজেদেরকে ধন্য মনে করব। আপনাদের যদি এই পোস্টটি উপকারী মনে হয়, তাহলে আপনাদের বন্ধু বান্ধবের সাথে শেয়ার করে দিন।
ধন্যবাদ 💗